একটি সুষ্ঠ নির্বাচন পারে অর্থনৈতিক মুক্তি ফিরিয়ে দিতে।
লেখক নিলয় চৌধুরি: একটি সুষ্ঠ নির্বাচন পারে অর্থনৈতিক মুক্তি ফিরিয়ে দিতে। চলতি বছরের শেষ কিংবা ২০২৪ সালের শুরুতে বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা রয়েছে। নির্বাচনকে ঘিরে ইতিমধ্যে রাজনৈতিক মাঠে তৎপর হয়ে উঠেছে বিরোধী দলগুলো। দশ বছর পরে ঢাকায় সমাবেশ করেছে যুদ্ধাপরাধী ট্যাগ পাওয়া জামায়াত ইসলামও। তবে ক্ষমতাসীন দলের অধীনে নির্বাচনে না যাওয়ার সিদ্ধান্তে এখনো অটল দেশের প্রধান বিরোধী দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। নিরপেক্ষ নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাওয়ার আন্দোলনে এখনো স্থির দেশের বৃহত্তম এ দলটি। তবে ক্ষমতাসীন দল বাংলাদেশ আওয়ামিলীগ সংবিধানের আলোকেই সুষ্ট নির্বাচন দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে যাচ্ছে। বর্তমানে বিরোধী দলের আন্দোলন এবং আমেরিকার অবস্থানে কিছুটা চাপে পড়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামিলীগ। সম্প্রতি বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় নির্বাচন সুষ্ট ও নিরপেক্ষ করার তাগিদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে ৬ রিপাবলিকানের চিঠি পরবর্তীতে আরও ৬ কংগ্রেসের ম্যানের চিঠি অনন্ত তাই স্পষ্ট করে। সাথে রয়েছে স্টেস্ট ডিপার্টমেন্ট থেকে প্রকাশ করা ভিসা নীতিও। আসন্ন নি